দিনাজপুরের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে শৈত্যপ্রবাহ। ফলে ঘন কুয়াশার সঙ্গে উত্তরের ঠাণ্ডা বাতাসে কাবু হয়ে পড়েছে ফুলবাড়ীবাসী। কনকনে শীতে গবাদিপশু নিয়ে চরম বিপাকে পড়েছে কৃষক ও খামারিরা। আজ শনিবার সকাল নয়টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে দিনাজপুর আবহাওয়া দপ্তর। এর আগে গতকাল শুক্রবার জেলার সর্বনিম্ন ৭ দশমিক ২ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল।
ঘন কুয়াশার কারণে উপজেলার বিভিন্ন সড়কে হেডলাইট জ্বেলে যান চলাচল করতে দেখা গেছে। এদিকে প্রচণ্ড শীতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করছেন শ্রমজীবী, দিনমজুরসহ নিম্নবিত্ত শ্রেণি।
উপজেলার পৌর এলাকার চকচকা গ্রামের বাসিন্দা ফজিলা খাতুন (৪২) বলেন, ‘গরু ও ছাগল লালন-পালন করে জীবিকা নির্বাহ করছি। এখন আমার দুটি গরু ও তিনটি ছাগল আছে। কিন্তু শীতের কারণে অসুখ-বিসুখের ভয়ে গরু-ছাগলকে ঘরের বাইরে বের করা যাচ্ছে না।’
কাঁটাবাড়ী রায়পাড়া এলাকার আরেক বাসিন্দা দিল্লু চন্দ্র রায় বলেন, ‘গরু-ছাগল নিয়ে ঠাণ্ডায় বিপদে আছি। ঘরের মধ্যে রেখে খাবার কিনে খাওয়ানোর পাশাপাশি শীত থেকে রক্ষার জন্য বস্তা দিয়ে ঢেকে দিলেও পরদিন তা মাটিতে পড়ে ভিজে যাচ্ছে। এতে করে পশুগুলোকে বস্তা দেওয়াও অসম্ভব হয়ে পড়েছে। শীতে এসব পশু কাহিল হয়ে পড়েছে।’
শৈত্যপ্রবাহের পর তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দিয়ে দিনাজপুর আবহাওয়া দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘সকাল ছয়টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া সকাল নয়টার দিকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখন জেলার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এরপর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শীত থেকে গবাদিপশুর পরিচর্যা ও নিরাপত্তার বিষয়ে খামারি ও গবাদিপশুর মালিকদেরকে আমরা প্রতিনিয়ত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. শফিউল ইসলাম বলেন, ‘শীতে জনপ্রতিনিধিরা প্রতিদিনই কম্বলের জন্য অফিসে যোগাযোগ করছেন। কিন্তু কয়েকদফায় বরাদ্দ পাওয়া ৪ হাজার ৭৬৪টি কম্বল এর মধ্যেই বিতরণ করা হয়েছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে উপজেলার বিভিন্ন সড়কে হেডলাইট জ্বেলে যান চলাচল করতে দেখা গেছে। এদিকে প্রচণ্ড শীতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করছেন শ্রমজীবী, দিনমজুরসহ নিম্নবিত্ত শ্রেণি।
উপজেলার পৌর এলাকার চকচকা গ্রামের বাসিন্দা ফজিলা খাতুন (৪২) বলেন, ‘গরু ও ছাগল লালন-পালন করে জীবিকা নির্বাহ করছি। এখন আমার দুটি গরু ও তিনটি ছাগল আছে। কিন্তু শীতের কারণে অসুখ-বিসুখের ভয়ে গরু-ছাগলকে ঘরের বাইরে বের করা যাচ্ছে না।’
কাঁটাবাড়ী রায়পাড়া এলাকার আরেক বাসিন্দা দিল্লু চন্দ্র রায় বলেন, ‘গরু-ছাগল নিয়ে ঠাণ্ডায় বিপদে আছি। ঘরের মধ্যে রেখে খাবার কিনে খাওয়ানোর পাশাপাশি শীত থেকে রক্ষার জন্য বস্তা দিয়ে ঢেকে দিলেও পরদিন তা মাটিতে পড়ে ভিজে যাচ্ছে। এতে করে পশুগুলোকে বস্তা দেওয়াও অসম্ভব হয়ে পড়েছে। শীতে এসব পশু কাহিল হয়ে পড়েছে।’
শৈত্যপ্রবাহের পর তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দিয়ে দিনাজপুর আবহাওয়া দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, ‘সকাল ছয়টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৮ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া সকাল নয়টার দিকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয় ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এখন জেলার ওপর দিয়ে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এরপর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ড. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘শীত থেকে গবাদিপশুর পরিচর্যা ও নিরাপত্তার বিষয়ে খামারি ও গবাদিপশুর মালিকদেরকে আমরা প্রতিনিয়ত পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. শফিউল ইসলাম বলেন, ‘শীতে জনপ্রতিনিধিরা প্রতিদিনই কম্বলের জন্য অফিসে যোগাযোগ করছেন। কিন্তু কয়েকদফায় বরাদ্দ পাওয়া ৪ হাজার ৭৬৪টি কম্বল এর মধ্যেই বিতরণ করা হয়েছে।’