জর্ডানে মার্কিন বাহিনীর ওপর মারাত্মক ড্রোন হামলার জবাব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। জর্ডানে মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলার জবাব কী হবে, তা নির্ধারণে গতকাল হোয়াইট হাউসে শীর্ষ উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। তবে সেই পরিকল্পনা যাতে ফাঁস না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক প্রেসিডেন্টের সদর দফতর হোয়াইট হাউস ও মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দফতর পেন্টাগন।
এ ঘটনায় ইরান দায়ী কি না, জানতে চাওয়া হলে বাইডেন বলেন, ‘যারা হামলা চালিয়েছে তাদের তারা (ইরান) অস্ত্র সরবরাহ করছে। সে জায়গা থেকে আমি তাদের দায়ী করব।’ বাইডেন আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে বড় আকারে যুদ্ধ বাধানোর প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। আমি সে রকম কিছু চাইছি না।’
বিশ্লেষকদের মতে, ইরাক ও সিরিয়ায় ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর ওপর আগের চেয়ে শক্তিশালী হামলা চালাতে পারে আমেরিকা। ইরানের অভ্যন্তরেও কোনও সামরিক স্থাপনাকেও লক্ষ্যবস্তু করা হতে পারে।
কেননা, মার্কিন বাহিনীর উপর এ ধরনের হামলার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে কঠোর জবাব দেওয়ার চাপ বাড়ছে বাইডেন প্রশাসনের ওপর। গত অক্টোবর থেকে ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক স্থাপনাগুলোকে ১৬০ বারের বেশি লক্ষ্যবস্তু করেছে ইরান-সমর্থিত প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো।
এদিকে ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়া গোষ্ঠীর জর্ডানে প্রাণঘাতী ড্রোন হামলার পরে যুক্তরাষ্ট্র তার সৈন্যদের রক্ষা করার জন্য ‘সকল প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’ নেবে বলে সোমবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন। তবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন জোর দিয়ে বলেছে, তারা ইরানের সাথে যুদ্ধ চাইছে না।
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ চাই না। আমরা সামরিক উপায়ে (ইরানি) শাসকদের সাথে সংঘাত চাই না।’
এ ঘটনায় ইরান দায়ী কি না, জানতে চাওয়া হলে বাইডেন বলেন, ‘যারা হামলা চালিয়েছে তাদের তারা (ইরান) অস্ত্র সরবরাহ করছে। সে জায়গা থেকে আমি তাদের দায়ী করব।’ বাইডেন আরও বলেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যে বড় আকারে যুদ্ধ বাধানোর প্রয়োজন আছে বলে আমি মনে করি না। আমি সে রকম কিছু চাইছি না।’
বিশ্লেষকদের মতে, ইরাক ও সিরিয়ায় ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলোর ওপর আগের চেয়ে শক্তিশালী হামলা চালাতে পারে আমেরিকা। ইরানের অভ্যন্তরেও কোনও সামরিক স্থাপনাকেও লক্ষ্যবস্তু করা হতে পারে।
কেননা, মার্কিন বাহিনীর উপর এ ধরনের হামলার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে কঠোর জবাব দেওয়ার চাপ বাড়ছে বাইডেন প্রশাসনের ওপর। গত অক্টোবর থেকে ইরাক ও সিরিয়ায় মার্কিন সামরিক স্থাপনাগুলোকে ১৬০ বারের বেশি লক্ষ্যবস্তু করেছে ইরান-সমর্থিত প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো।
এদিকে ইরান-সমর্থিত মিলিশিয়া গোষ্ঠীর জর্ডানে প্রাণঘাতী ড্রোন হামলার পরে যুক্তরাষ্ট্র তার সৈন্যদের রক্ষা করার জন্য ‘সকল প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ’ নেবে বলে সোমবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিন। তবে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন জোর দিয়ে বলেছে, তারা ইরানের সাথে যুদ্ধ চাইছে না।
হোয়াইট হাউসের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘আমরা ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ চাই না। আমরা সামরিক উপায়ে (ইরানি) শাসকদের সাথে সংঘাত চাই না।’