দুই সপ্তাহ আগে মেজর লিগ সকার প্রাক-মৌসুম প্রস্তুতি ম্যাচে হংকংয়ের বিপক্ষে লিওনেল মেসিকে খেলানো হয়নি। বিষয়টি স্থানীয় জনগণের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। ইনজুরির কারণে মেসিকে খেলানো না হলেও রাজনৈতিকভাবে চীনকে খাটো করার কারণেই এমনটি করা হয়েছে বলে দাবি উঠেছে।
আটবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী মেসির জন্য চাইনিজ সমর্থকদের মধ্যে অন্য ধরনের এক উত্তেজনা কাজ করে। কিন্তু গত ৪ ফেব্রুয়ারি হংকং একাদশের বিপক্ষে প্রাক-মৌসুম প্রীতি ম্যাচটিতে ইন্টার মায়ামির বেঞ্চে মেসিকে দেখে সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হন।
এই ম্যাচের প্রায় ৪০ হাজার টিকেট নিমিষেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। এমনকি এক হাজার হংকং ডলার ব্যয় করেও ৩৬ বছর বয়সী মেসির খেলা দেখতে অনেকেই মাঠে ছুটে এসেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রিয় ভক্তকে দেখতে না পেয়ে মায়ামি কোচ জেরার্ডো মার্টিনো ও মালিক ডেভিড বেকহ্যামকে উদ্দেশ করে দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন। তারা টিকেটের অর্থও ফিরিয়ে দিতে আয়োজকদের কাছে দাবি জানান।
মেসির অনুপস্থিতিতে অনেকেই চীনকে খাটো করার বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছে। কয়েকদিন পর জাপানে প্রীতি ম্যাচে ৩০ মিনিটের জন্য মাঠে নেমেছিলেন বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক।
কিন্তু সব সমালোচনাকে উড়িয়ে দিয়ে চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোতে এক ভিডিও বার্তায় মেসি বলেছেন, সবাই জানে আমি সবসময়ই প্রতি ম্যাচে খেলতে চাই। এমন যদি আগে থেকে জানা থাকতো যে মূল দলে আমি থাকতে পারছি না, তবে হয়তো-বা হংকং সফরে দলের সঙ্গে যেতাম না। এখানে রাজনৈতিক কোনো কারণই নেই।
ভিডিওতে মেসি আরও বলেছেন, চীনের সঙ্গে তার অত্যন্ত ভালো ও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। শুধু ইনজুরিই তার না খেলার মূল কারণ। অ্যাবডাক্টর পেশির ইনজুরির কারণে খেলতে পারেননি তিনি।
মেসির এই ভিডিও বার্তা পোস্টের সঙ্গে সঙ্গেই সমর্থকরা দ্রুত তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। কেউ কেউ মেসিকে সমর্থন জানিয়েছেন। তবে অনেকেই আবার মেসির না খেলার বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেননি।
আটবারের ব্যালন ডি’অর বিজয়ী মেসির জন্য চাইনিজ সমর্থকদের মধ্যে অন্য ধরনের এক উত্তেজনা কাজ করে। কিন্তু গত ৪ ফেব্রুয়ারি হংকং একাদশের বিপক্ষে প্রাক-মৌসুম প্রীতি ম্যাচটিতে ইন্টার মায়ামির বেঞ্চে মেসিকে দেখে সমর্থকরা ক্ষুব্ধ হন।
এই ম্যাচের প্রায় ৪০ হাজার টিকেট নিমিষেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। এমনকি এক হাজার হংকং ডলার ব্যয় করেও ৩৬ বছর বয়সী মেসির খেলা দেখতে অনেকেই মাঠে ছুটে এসেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রিয় ভক্তকে দেখতে না পেয়ে মায়ামি কোচ জেরার্ডো মার্টিনো ও মালিক ডেভিড বেকহ্যামকে উদ্দেশ করে দুয়োধ্বনি দিতে থাকেন। তারা টিকেটের অর্থও ফিরিয়ে দিতে আয়োজকদের কাছে দাবি জানান।
মেসির অনুপস্থিতিতে অনেকেই চীনকে খাটো করার বিষয়টি সামনে নিয়ে এসেছে। কয়েকদিন পর জাপানে প্রীতি ম্যাচে ৩০ মিনিটের জন্য মাঠে নেমেছিলেন বিশ্বকাপজয়ী এই অধিনায়ক।
কিন্তু সব সমালোচনাকে উড়িয়ে দিয়ে চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ওয়েইবোতে এক ভিডিও বার্তায় মেসি বলেছেন, সবাই জানে আমি সবসময়ই প্রতি ম্যাচে খেলতে চাই। এমন যদি আগে থেকে জানা থাকতো যে মূল দলে আমি থাকতে পারছি না, তবে হয়তো-বা হংকং সফরে দলের সঙ্গে যেতাম না। এখানে রাজনৈতিক কোনো কারণই নেই।
ভিডিওতে মেসি আরও বলেছেন, চীনের সঙ্গে তার অত্যন্ত ভালো ও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। শুধু ইনজুরিই তার না খেলার মূল কারণ। অ্যাবডাক্টর পেশির ইনজুরির কারণে খেলতে পারেননি তিনি।
মেসির এই ভিডিও বার্তা পোস্টের সঙ্গে সঙ্গেই সমর্থকরা দ্রুত তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। কেউ কেউ মেসিকে সমর্থন জানিয়েছেন। তবে অনেকেই আবার মেসির না খেলার বিষয়টি কোনোভাবেই মেনে নিতে পারেননি।