রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এনএসআই-কাস্টমস-এপিবিএনের যৌথ অভিযানে ২ কেজি ১০৪ গ্রাম স্বর্ণবার এবং স্বর্ণের অলঙ্কার উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ৪ জন যাত্রীকে আটক করা হয়।
আটকরা হলেন, আব্দুল কাদির (৪১), মো. জুয়েল হোসেন (৩৪), ইব্রাহিম খলিল (৪০) এবং খোরশেদ আলম (৪২)। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাতে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) তথ্য অনুযায়ী ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে দুবাই থেকে আসা একটি ফ্লাইটের যাত্রীদের নজরদারিতে রাখে। এনএসআই- এপিবিএন- কাস্টমসের একটি যৌথ অপারেশন টিম গ্রিন চ্যানেল এবং এর বাইরে অপেক্ষায় ছিল। একে একে ফ্লাইটের যাত্রী হওয়ার সময় ৪ জন যাত্রীকে থামানো হয়।
তাদের কাছে স্বর্ণ বা স্বর্ণালংকার আছে কি না সে ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা কোনো ধরনের স্বর্ণ বহনের কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু গোয়েন্দা তথ্য থাকায় এবং যাত্রীদের আচরণে সন্দেহ হওয়ায় আভিযানিক দল তাদের অধিকতর তল্লাশির সিদ্ধান্ত নেয়।
এসময় অভিযানে অংশ নেওয়া সব সংস্থার প্রতিনিধিদের সামনে যাত্রীদের আবার তল্লাশি করলে তাদের প্রত্যেকের জামায় বিশেষ কায়দায় লুকায়িত অবস্থায় প্রত্যেকের কাছ থেকে ৩১৬ গ্রাম করে ভেজা স্বর্ণের পাউডার, ১টি করে গোল্ড বার ১১৬ গ্রাম এবং ৯৪ গ্রাম করে স্বর্ণের অলংকার পাওয়া যায়।
আটকরা হলেন, আব্দুল কাদির (৪১), মো. জুয়েল হোসেন (৩৪), ইব্রাহিম খলিল (৪০) এবং খোরশেদ আলম (৪২)। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) রাতে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসআই) তথ্য অনুযায়ী ২১ ফেব্রুয়ারি ভোরে দুবাই থেকে আসা একটি ফ্লাইটের যাত্রীদের নজরদারিতে রাখে। এনএসআই- এপিবিএন- কাস্টমসের একটি যৌথ অপারেশন টিম গ্রিন চ্যানেল এবং এর বাইরে অপেক্ষায় ছিল। একে একে ফ্লাইটের যাত্রী হওয়ার সময় ৪ জন যাত্রীকে থামানো হয়।
তাদের কাছে স্বর্ণ বা স্বর্ণালংকার আছে কি না সে ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা কোনো ধরনের স্বর্ণ বহনের কথা অস্বীকার করেন। কিন্তু গোয়েন্দা তথ্য থাকায় এবং যাত্রীদের আচরণে সন্দেহ হওয়ায় আভিযানিক দল তাদের অধিকতর তল্লাশির সিদ্ধান্ত নেয়।
এসময় অভিযানে অংশ নেওয়া সব সংস্থার প্রতিনিধিদের সামনে যাত্রীদের আবার তল্লাশি করলে তাদের প্রত্যেকের জামায় বিশেষ কায়দায় লুকায়িত অবস্থায় প্রত্যেকের কাছ থেকে ৩১৬ গ্রাম করে ভেজা স্বর্ণের পাউডার, ১টি করে গোল্ড বার ১১৬ গ্রাম এবং ৯৪ গ্রাম করে স্বর্ণের অলংকার পাওয়া যায়।