ইসরায়েলি আগ্রাসনে বিপর্যস্ত ফিলিস্তিনিদের ভবিষ্যৎ নিয়ে আরও এক দফা বাড়লো অনিশ্চয়তা। যুদ্ধ পরবর্তী উপত্যকায় নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে চায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। বলা হচ্ছে, তেল আবিবের এই পরিকল্পনা গাজা দখলের নীল নকশার অংশ। অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি সেনাদের উপস্থিতি স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের পথ পুরোপুরি বন্ধ করবে বলেও মত অনেকের। এক প্রতিবেদনে কাতার ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত মসজিদ। তবুও বন্ধ হয়নি নামাজ। ধ্বংসস্তূপের মধ্যেই সৃষ্টিকর্তার প্রার্থনা করছেন ফিলিস্তিনিরা। প্রতিমুহূর্তেই হামলা আতঙ্ক আর প্রাণ ভয়ে দিগ্বিদিক ছুটে বেড়ালেও তাদের জীবন থেমে নেই।
ফিলিস্তিনিদের আশা, একদিন থামবে এই আগ্রাসন, শান্তি ফিরবে উপত্যকায়। যুদ্ধ বন্ধ হলেও কি খুব বেশি লাভবান হবেন গাজার বাসিন্দারা? আগ্রাসন শেষেও গাজার নিরাপত্তার দায়িত্ব নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় ইসরায়েল। এই পরিকল্পনার আনুষ্ঠানিক নথিও প্রকাশ করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যুদ্ধের পরও সেনা রাখার পাশাপাশি তেল আবিব উপত্যকার শাসনভার দিতে চায় নিজেদের অনুগত কোনো পক্ষের হাতে।
ফিলিস্তিনিরা বলছেন, আবারও গাজা দখলের নীল নকশা এঁকেছেন নেতানিয়াহু, এই পরিকল্পনা তারই অংশ। এর আগে, ২০০৫ সালে দ্বিতীয় ইন্তিফাদার পর, গাজা থেকে সৈন্য এবং সাত হাজার অবৈধ বসতি স্থাপনাকারীকে সরিয়ে নিয়েছিলো তেলআবিব। তবে, ফিলিস্তিনিদের আশা, সফল হবে না ইহুদিদের গাজা দখলের পরিকল্পনা।
বলা হচ্ছে, গাজায় ইসরায়েলি সেনা উপস্থিতি বাড়াবে সহিংসতা, যা অস্থিতিশীল করে রাখবে গোটা মধ্যপ্রাচ্যকেই। সন্ত্রাস নির্মূলের অযুহাতে ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত থাকবে ইহুদি আগ্রাসনও। হামাসকে গাজা থেকে বিতারিত করার পদক্ষেপে অঞ্চলটিতে চরমপন্থা মাথাচাড়া দেবে বলেও মত বিশ্লেষকদের।
মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক বিশ্লেষক জোনাথন প্যানিকফ বলেছেন, ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য এই পদক্ষেপের প্রয়োজন থাকলেও তা দুই রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধানকে আরও কঠিন করে তুলবে। অঞ্চলটিতে তা দীর্ঘমেয়াদে বাড়াতে পারে চরমপন্থা।
আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নিরাপত্তা ইস্যুতে গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনায় ইসরায়েল পাশে পাবে না মিত্রদেরও।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত মসজিদ। তবুও বন্ধ হয়নি নামাজ। ধ্বংসস্তূপের মধ্যেই সৃষ্টিকর্তার প্রার্থনা করছেন ফিলিস্তিনিরা। প্রতিমুহূর্তেই হামলা আতঙ্ক আর প্রাণ ভয়ে দিগ্বিদিক ছুটে বেড়ালেও তাদের জীবন থেমে নেই।
ফিলিস্তিনিদের আশা, একদিন থামবে এই আগ্রাসন, শান্তি ফিরবে উপত্যকায়। যুদ্ধ বন্ধ হলেও কি খুব বেশি লাভবান হবেন গাজার বাসিন্দারা? আগ্রাসন শেষেও গাজার নিরাপত্তার দায়িত্ব নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায় ইসরায়েল। এই পরিকল্পনার আনুষ্ঠানিক নথিও প্রকাশ করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। যুদ্ধের পরও সেনা রাখার পাশাপাশি তেল আবিব উপত্যকার শাসনভার দিতে চায় নিজেদের অনুগত কোনো পক্ষের হাতে।
ফিলিস্তিনিরা বলছেন, আবারও গাজা দখলের নীল নকশা এঁকেছেন নেতানিয়াহু, এই পরিকল্পনা তারই অংশ। এর আগে, ২০০৫ সালে দ্বিতীয় ইন্তিফাদার পর, গাজা থেকে সৈন্য এবং সাত হাজার অবৈধ বসতি স্থাপনাকারীকে সরিয়ে নিয়েছিলো তেলআবিব। তবে, ফিলিস্তিনিদের আশা, সফল হবে না ইহুদিদের গাজা দখলের পরিকল্পনা।
বলা হচ্ছে, গাজায় ইসরায়েলি সেনা উপস্থিতি বাড়াবে সহিংসতা, যা অস্থিতিশীল করে রাখবে গোটা মধ্যপ্রাচ্যকেই। সন্ত্রাস নির্মূলের অযুহাতে ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত থাকবে ইহুদি আগ্রাসনও। হামাসকে গাজা থেকে বিতারিত করার পদক্ষেপে অঞ্চলটিতে চরমপন্থা মাথাচাড়া দেবে বলেও মত বিশ্লেষকদের।
মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তা বিষয়ক বিশ্লেষক জোনাথন প্যানিকফ বলেছেন, ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য এই পদক্ষেপের প্রয়োজন থাকলেও তা দুই রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধানকে আরও কঠিন করে তুলবে। অঞ্চলটিতে তা দীর্ঘমেয়াদে বাড়াতে পারে চরমপন্থা।
আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, নিরাপত্তা ইস্যুতে গাজা নিয়ন্ত্রণের পরিকল্পনায় ইসরায়েল পাশে পাবে না মিত্রদেরও।