বিদ্যুৎকেন্দ্রের ও কলকারখানায় ব্যবহৃত ক্যাপটিভ বিদ্যুতের গ্যাসের দাম প্রতি ইউনিটে ৭৫ পয়সা বাড়িয়েছে সরকার। চলতি ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নতুন মূল্যহার কার্যকর হবে। গণশুনানি ছাড়া নির্বাহী আদেশে এই দাম বাড়াল সরকার।
গতকাল রবিবার এসংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে বলে জানিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। প্রজ্ঞাপনটি ২৫ ফেব্রুয়ারিতে (রবিবার) প্রকাশিত বলে উল্লেখ রয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বিদ্যুৎকেন্দ্রে সরবরাহকৃত গ্যাসের দাম ১৪ টাকা থেকে ৫.৩৬ শতাংশ হারে বাড়িয়ে ১৪ টাকা ৭৫ পয়সা এবং ক্যাপটিভ বিদ্যুতের গ্যাসের দাম ৩০ টাকা থেকে আড়াই শতাংশ হারে বাড়িয়ে ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে এক ব্যাখ্যায় গতকাল বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় বলেছে, বাংলাদেশে গ্যাসের আটটি গ্রাহকশ্রেণি রয়েছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ৩৭ শতাংশ, শিল্পে ২৩ শতাংশ, ক্যাপটিভ বিদ্যুতে ১৮ শতাংশ, গৃহস্থালিতে ১০ শতাংশ, সার উৎপাদনে ৭ শতাংশ, সিএনজিতে ৪ শতাংশ এবং বাণিজ্যিক ও চা-শিল্পে ১ শতাংশ গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎপাদন, আমদানি, সরবরাহমূল্যের সঙ্গে বিক্রয়মূল্যের পার্থক্যের কারণে সরকারকে এই খাতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আর্থিক ক্ষতি/ভর্তুকি দিতে হবে প্রায় ৬ হাজার ৫৭০ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। কৃষি সেচ মৌসুম, রমজান মাস ও গ্রীষ্মকালে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাসের চাহিদা আরও বেশি থাকে।
শিল্প, গৃহস্থালি, সার উৎপাদন, সিএনজি, বাণিজ্যিক ও চা-শিল্পে মূল্য সমন্বয় অপরিবর্তিত রয়েছে। এই মূল্য সমন্বয়ের ফলে এলএনজির বর্তমান বাজারমূল্য ও ডলার বিনিময় হার বিবেচনায় বিদ্যমান ভর্তুকি ৬ হাজার কোটি টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব হতে পারে।
এদিকে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আদেশ আজ বুধবার বা আগামীকাল বৃহস্পতিবার জারি হতে পারে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ১ মার্চ থেকে বিদ্যুতের নতুন খুচরা মূল্যহার কার্যকর করা হবে।
গতকাল রবিবার এসংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে বলে জানিয়েছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। প্রজ্ঞাপনটি ২৫ ফেব্রুয়ারিতে (রবিবার) প্রকাশিত বলে উল্লেখ রয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বিদ্যুৎকেন্দ্রে সরবরাহকৃত গ্যাসের দাম ১৪ টাকা থেকে ৫.৩৬ শতাংশ হারে বাড়িয়ে ১৪ টাকা ৭৫ পয়সা এবং ক্যাপটিভ বিদ্যুতের গ্যাসের দাম ৩০ টাকা থেকে আড়াই শতাংশ হারে বাড়িয়ে ৩০ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে এক ব্যাখ্যায় গতকাল বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় বলেছে, বাংলাদেশে গ্যাসের আটটি গ্রাহকশ্রেণি রয়েছে। এর মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ৩৭ শতাংশ, শিল্পে ২৩ শতাংশ, ক্যাপটিভ বিদ্যুতে ১৮ শতাংশ, গৃহস্থালিতে ১০ শতাংশ, সার উৎপাদনে ৭ শতাংশ, সিএনজিতে ৪ শতাংশ এবং বাণিজ্যিক ও চা-শিল্পে ১ শতাংশ গ্যাস ব্যবহৃত হয়।
প্রাকৃতিক গ্যাসের উৎপাদন, আমদানি, সরবরাহমূল্যের সঙ্গে বিক্রয়মূল্যের পার্থক্যের কারণে সরকারকে এই খাতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আর্থিক ক্ষতি/ভর্তুকি দিতে হবে প্রায় ৬ হাজার ৫৭০ কোটি ৫৪ লাখ টাকা। কৃষি সেচ মৌসুম, রমজান মাস ও গ্রীষ্মকালে বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাসের চাহিদা আরও বেশি থাকে।
শিল্প, গৃহস্থালি, সার উৎপাদন, সিএনজি, বাণিজ্যিক ও চা-শিল্পে মূল্য সমন্বয় অপরিবর্তিত রয়েছে। এই মূল্য সমন্বয়ের ফলে এলএনজির বর্তমান বাজারমূল্য ও ডলার বিনিময় হার বিবেচনায় বিদ্যমান ভর্তুকি ৬ হাজার কোটি টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব হতে পারে।
এদিকে গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বাড়বে। ফলে ভোক্তা পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর আদেশ আজ বুধবার বা আগামীকাল বৃহস্পতিবার জারি হতে পারে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। ১ মার্চ থেকে বিদ্যুতের নতুন খুচরা মূল্যহার কার্যকর করা হবে।